Monday, December 30, 2019

ভ্রমণ ও ইসলাম


                                                                    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম 

*তোমরা ভ্রমণ করে তাঁর (আল্লাহর) অভিনব সৃষ্টিরাজি অবলোকন করো। [সূরা আনকাবুত : ২০*]

          *ভ্রমণের উপকারিতা*

১. আত্মার প্রশান্তি দান ও মানসিক অবস্থার পরিবর্তন;

২. দেশের বিভিন্ন প্রান্ত ও স্থান সম্পর্কে ধারণা লাভ;

৩. মানুষের নানামুখী স্বভাব-চরিত্রের সাথে পরিচিত হওয়া;

৪. নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন ও যোগ্যতার বিকাশ সাধন;

৫. মুসলিম ভ্রাতৃত্বের সম্পর্ক শক্তিশালীকরণ;

৬. সর্বোপরি সৃষ্টিজগৎ সম্পর্কে নানামুখী জ্ঞান অর্জন ইত্যাদি।

*যে ব্যাক্তি নেক কাম করবে সে পুরুষ হোক বা নারী, যদি সে ইমান দার হয় তাহলে তাকে পবিত্র জীবন দান করা হবে (সুরা নাহলঃ৯৭*)

   
  *একজন মুসলিমের জন্য ভ্রমণকালীন বেশ কিছু করণীয়*

১. দোয়া পড়ে ভ্রমণে বের হওয়া।

২. ভ্রমণসঙ্গী তিনের অধিক হলে পরামর্শের ভিত্তিতে একজনকে আমির বানিয়ে তাকে অনুসরণ করা।

৩. সকাল-সন্ধ্যার দোয়াসহ অন্যান্য দোয়া কালাম যথাসময়ে যথাস’ানে পড়া।

৪. দূরের ভ্রমণে সালাত কসর করা।

৫. অন্যান্য ফরজ-ওয়াজিব, হুকুম-আহকাম পালন করা।

৬. যথাযথ পর্দা মেনে চলা।

৭. সুস’ ধারার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কর্মসূচি গ্রহণ করা।

৮. ভ্রমণ বা দর্শনীয় স্থানের আইন-কানুন মেনে চলা ইত্যাদি।


             *ভ্রমণে নিষিদ্ধ* 

ভ্রমণকালে একজন মুসলিমকে বেশ কিছু বিষয়ে সতর্ক হতে হয়। ইসলামের দৃষ্টিতে ভ্রমণের নিষিদ্ধ বিষয়গুলো হলো :

১. অশালীন, কুরুচিপূর্ণ ও দৈহিক আকৃতি প্রকাশ পায় এমন পোশাক পরিহার করা।

২. গাইরি মাহরাম [যার সাথে বিবাহ বৈধ] এর সাথে ভ্রমণ না করা।

৩. কোনো কিছুর অপচয় না করা।

৪. হারাম ও নিষিদ্ধ পর্যায়ে পড়ে এমন কথাবার্তা ও আচার-আচরণ পরিহার করা।

৫. জীবজন’, গাছপালা, ফুল-ফল বিনষ্ট না করা ইত্যাদি।

Collected by MINHAJUDDIN MONDAL
Contact: 7797243129

Friday, December 20, 2019

আমরা কে কে তাক্বলিদ করি?

  সংগ্রহ : মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

আপনি কি জানেন তাক্বলিদ না করলে আপনার ইবাদত সমূহ সমস্যায় জর্জরিত হবে ❗

প্রঃ তাকলীদ কাকে বলে?
উঃ তাকলীদ-এর শাব্দিক অর্থ হচ্ছে অনুসরণ করা। সুতরাং কোন মুজতাহীদের নির্দেশাবলীর অনুসরণ করাই হচ্ছে তাকলীদ। (মাসয়ালা নং- ২)
তাকলীদ সংক্রান্ত বিস্তারিত মাসায়েল
প্রঃ ১ তাকলীদ কার জন্য করা কর্তব্য?
উঃ মানুষ সাধারণভাবে ৩ শ্রেণীর অন্তর্ভূক্ত ঃ
(১) মুজতাহীদ,
অথবা(২) মুজতাহীদের কাছাকাছি পর্যায়ের মান সম্পন্ন ব্যক্তি।
অথবা(৩) সাধারণ মানুষ, যিনি উপরোক্ত দুই শ্রেণীরই বাইরে।

এখানে উপরের উল্লেখিত ৩য় শ্রেণীর অন্তর্ভূক্ত সকল সাধারণ মানুষের জন্যই কোন মুজতাহীদের তাকলীদ বা অনুসরণ করা একান্ত বা অপরিহার্য্য কর্তব্য অর্থাৎ ওয়াজিব। (মাসয়ালা নং-১)

প্রঃ ২ কাকে তাকলীদ বা অনুসরন করা উচিত?
উঃ নিম্নোল্লিখত সকল শর্তাবলী বা বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন মুজতাহীদকেই তাকলীদ বা অনুরনে করা উচিত-
এখানে প্রথমেই যে প্রশ্নটি সবার মনে আসে তা হ’ল মুজতাহীদ কে এবং কাকে বলা হয়?

উঃ- মুজতাহীদ- মুজতাহীদ হচ্ছেন ইসলামের জ্ঞানে জ্ঞানী এবং কোরান ও হাদীস থেকে নিজের অর্জিত জ্ঞান, পাণ্ডিত্ব ও প্রজ্ঞার সাহায্যে মানুষের জীবনের সাথে জড়িত সকল ধরনের আইন ও নীতি মালা প্রমান সহকারে প্রণয়ন করার মত ক্ষমতা ও যোগ্যতা রাখেন। অর্থাৎ এক কথায় উনাকে ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞ ও বলা যেতে পারে। অবশ্য এখানে উল্লেখ করা দরকার যে সকল মুজতাহীদই আলেম, কিন্তু সকল আলেমই মুজতাহীদ নন।
একজন অনুসরন যোগ্য মুজতাহীদের যোগ্যতার শর্তাবলী ঃ-
তাঁকে অবশ্যই ১. পুরুষ হতে হবে।
২. সাবালক হতে হবে।
৩. আকেল বা সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন হতে হবে।
৪. ১২ ইমামের অনুসারী শীয়া হতে হবে।
৫. পিতা-মাতার বৈধ সন্তান হতে হবে (যারজ নয় এমন),
৬. জীবত হতে হবে।
৭. ন্যায়পরায়ন হতে হবে।
৮. সমসাময়িক অন্য সকল (জীবিত) মুজতাহীদের তুলনায় অধিকতর জ্ঞানী হতে হবে। এবং
৯. ইহ্তিয়াতে-ওয়াজীব (সর্তকতামূলক-ওয়াজীব) হচ্ছে, উনি অবশ্যই দুনিয়া লোভী হতে পারবেন না। (মাসয়ালা নং-২)

প্রঃ ৩ কোন্ কোন্ ব্যাপারে মুজতাহীদের তাকলীদ করা ওয়াজীব?
উঃ ১- উসুলেদ্বীন অর্থাৎ দ্বীন-ইসলামের মৌলিক বিশ্বাসগত (ইমান সংক্রান্ত) ব্যাপারে কারও তাকলীদ বা অন্ধ অনুসরন করা যাবে না।
এবং দ্বীন ইসলামের ফুরুয়ে-দ্বীন অর্থাৎ ব্যবহারিক-আইনগত অংশের অতি জরুরী বা ....... ব্যাপারগুলোর বিষয়েও কারও তাকলীদ করা যাবে না। যেমনঃ নামায ও রোজার ওয়াজীব হবার ব্যাপারে, যা কিনা মৌলিকভাবে একটি স্বতঃ সিদ্ধ ও প্রমাণিত ব্যাপার, এক্ষেত্রে কোন মুজতাহীদের মতামত গ্রহণের মুখাপেক্ষি হওয়া যাবে না।

২- শুধুমাত্র ফুরুয়ে দ্বীন বা আইনগত অংশের সুক্ষাতিসুক্ষ বিষয় গুলোর ব্যাপারেই মুজতাহীদের অনুসরন করতে হবে।
প্রঃ ৪ সমগ্র মানব জীবনের জন্য ইসলাম প্রণীত প্রয়োজনীয় সকল আইন মালা বা ইসলামী আহ্কাম/নির্দেশাবলী মোট কত প্রকার?
উঃ এই সকল ইসলামী আহকাম বা নির্দেশাবলী মোট মোট ৫ ভাগে বিভক্তঃ
১- ওয়াজীব- যে ইসলামী নির্দেশ বা হুকুমটি পালন করা অবশ্যই কর্তব্য এবং যা পালন না করলে একজন সাবালক ও দায়িত্বশীল ব্যক্তি বা “মুকাল্লাফ” (পরে এর ব্যাখ্যা দেওয়া হবে) গুণাহগার বা পাপী হিসাবে সাব্যস্ত হবে, সে সব ইসলামী আহকাম বা নির্দেশাবলীকেই ওয়াজীব বলা হয়।
২- মুস্তাহাব- যে সকল ইসলামী-আহকাম্ বা নির্দেশাবলী পালন করা বাঞ্চনীয় বা অত্যন্ত পছন্দনীয় ব্যাপার এবং তা পালন করলে অনেক সওয়াব বা পুন্যের অধিকারী হওয়া যায়, কিন্তু কেউ তা পালন না করলে দোষী বা পাপী সাব্যস্ত হবে না, সে গুলোকেই মুস্তাহাব বলা হয়ে থাকে।
৩- মুবাহ্- যে সকল কাজ করা এবং না করা দু'টোই ইসলামের দৃষ্টিতে সমান। অর্থাৎ, যা করলেও কোন সওয়াব বা পূন্য নেই, আবার না করলেও কোন গুণাহ নেই। যেমন খাওয়া, পান করা ইত্যাদি।
৪- হারাম- যে সকল কাজ করার প্রতি ইসলাম নিষেধাজ্ঞা জারী করেছে এবং যা করার কারণে গুণাহগার বা পাপী বলে সাব্যস্ত হতে হবে, তাই হারাম বা অবৈধ হিসাবে পরিচিত।
৫- মাকরুহ্- যে সকল কাজ ইসলামের দৃষ্টিতে অবাঞ্চনীয় বা অপছন্দনীয়, কিন্তু কেহ তা করলেও পাপী বা গুণাহগার হবে না তাকেই মাকরুহ বলে।

একজন মানুষের সারা জীবনের সমগ্র কাজ কর্মগুলোকেই আমরা উপরোক্ত ৫ ভাগের অন্তর্ভূক্ত করতে পারি। অর্থাৎ হয় তা ওয়াজীব হবে অথবা তা হারাম হবে, অথবা তা মুবাহ্ বা মাকরুহ্ বা মুস্তাহাব হবে এবং অবশ্যই এর বাহিরে অন্য কিছুই হবে না।


প্রঃ ৫ তাকলীফ্ কি জিনিষ?
উঃ তাকলীফ্ একটি আরবী শব্দ। এর অর্থ হচ্ছে দায়িত্ব বা কর্তব্য। আমাদের বর্তমান আলোচনার ক্ষেত্রে যখন তাকলীফ্ শব্দটি ব্যবহৃত হবে, তার অর্থ হবে আমাদের উপর ন্যাস্ত ইসলামী শরিয়াতী দায়িত্ব।

প্রঃ ৬ মুকাল্লাফ্ কাকে বলে?
উঃ মুকাল্লাফ্ অর্থ দায়িত্বশীল। অর্থাৎ যাঁর উপর কোন ইসলামী তাকলীফ্ বা দায়িত্ব ন্যাস্ত হয়েছে, এক কথায় যার উপর ইসলামী শরিয়তের সকল বিধান ন্যাস্ত হয়েছে।

Friday, December 13, 2019

ইমাম জামানার এক নারীর জানাযায় উপস্থিত হওয়া

প্রয়াত আয়াতুল্লাহ সৈয়েদ মুহাম্মদ বাকির মুজতাহিদ সিস্তানী (আয়াতুল্লাহ সিস্তানী দাম ইয্যাহুর পিতা) ইমামে জামানার সাথে সাক্ষাতের সিদ্ধান্ত নেন। যার জন্য তিনি মশহাদের এক মসজিদে চল্লিশ দিন যিয়ারাতে আশুরা পড়ার সংকল্প করেন। সুতরাং সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শেষ শুক্রবারে তিনি প্রত্যক্ষ করেন যে এক মহিলার গৃহে হতে উজ্জ্বল নূর ভেসে আসছে। তিনি ওই মহিলার গৃহের নিকটে উপস্থিত হয়ে লক্ষ্য করেন যে যুগের ইমাম (আঃফাঃ) স্বয়ং ওই মহিলার গৃহে উপস্থিত আছেন এবং সেখানে একটি জানাযাও রাখা আছে। আর জানাযা একটি সাদা রঙের কাপড় দিয়ে ডাকা আছে। তিনি বর্ণনা করেন যে উক্ত গৃহে প্রবেশ করা মাত্রই আমার চোখ দিয়ে আশ্রুর প্লাবন হতে থাকে। সুতরাং তাঁকে আমি সালাম জানালাম। ইমাম (আঃফাঃ) আমাকে বললেন :
👉তুমি আমার সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য এত কষ্ট কেন করছ ? অতঃপর তিনি জানাযার দিকে ইঙ্গিত করে বলেন :
👉এরূপ হও। আমি স্বয়ং নিজেই তোমার সাথে সাক্ষাৎ করতে আসব।তার পরে ইমাম (আঃফাঃ) বলেন :
👉রাজা খান পাহলভীর সময়ে যখন হিজাব নিষিদ্ধ করা হয়েছিল, তখন এই মহিলা সাত বছর ধরে এই কারণে বাড়ির বাইরে যাননি যাতে কোনও পরপুরুষ তাকে দেখতে না পারে।

সূত্র, সুফ্তেগান-এ- হযরত মাহদী (আঃফাঃ) খণ্ড ৩ পৃষ্ঠা ১৫৮..

সংগ্রহ: মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

Tuesday, December 10, 2019

কবিতা : ইমাম মাহদী (আঃ) >>> মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

ঐ যে দেখ অশ্বারোহী
যাচ্ছে মরু-মক্কা,
কাফির-মুমিন যুদ্ধ হবে
কারা পাবে রক্ষা?

দলের মাঝে আছে যে আজ
খেলাফতে মাহ্দী,
সৌভাগ্যবান হতাম আমি
সঙ্গী হতাম যদি।

মিথ্যা,শির্ক আর ব্যভিচার
ধ্বংস হবে আজ,
সত্যের দ্বার সব যাবে খুলে
মুসলিম করবে রাজ।

Monday, December 9, 2019

কবিতা : ইমাম মাহদী (আঃফাঃ)

                     কবি- মিনহাজউদ্দিন মন্ডল

সবাই চলছে তো কেউ জানেনা কোথায়?
ছুটছে তো ছুটছে অচেনা-অজানায়।

দজ্জাল সগর্বে হাক মেরে আসছে।
তাকে ঠেকানোর কেউ কি সাজছে।

আড়াল থেকে কার যেন ছায়ারূপ দেখা যাচ্ছে।
সে যেন তেজদীপ্ত হুংকার দিয়ে নাচছে।

সর্বত্র সত্য-ন্যায়ের ব্যবধান বাড়ছে।
মানবতার শির হীম সাগরে মরছে।

ওরা নাকি সভ্যতার সমাজ গড়ছে।
তাদের কাজে দজ্জাল পর্যন্ত লজ্জা পাচ্ছে।

সবাই তো চলছে কোথায় যাবে সর্বত্র দৃষ্টিভ্রম হচ্ছে।
কানা দজ্জাল নাকি সিরিয়াতে আত্মপ্রকাশ করবে।

বেইমানের হবে রব দজ্জালের সৌরভ।
ঈমান বাঁচাতে হলে সূরা কাহাফ পড়।

পাহাড় সম ক্ষমতা নিয়ে দাজ্জালের আগমন হবে।
ইমাম মেহেদির আগমনে দাজ্জালের পতন হবে।

মৃত্যুপুরীর মৃত্যুবাণ শিখা জলবে অনির্বাণ।
যারা আছে ঈমানদার মানবে না ঐ ক্ষমতাবান।

ঘাড়ে বসে ওই ফাইজলামি মানবে না আর মুসলিম জাতি।
আসসালাতু ওয়া আসসালাম হে  ইমাম মেহেদী।

Thursday, December 5, 2019

Registration form of the Members

Salamun Alaikum,,,
    All the members of Anjuman e Naseran e Mahdi atfs under the supervision of "Al-Hujjat (A.) Academy® are asked to complete their Registration for Membership as per the direction of Maulana Kajim Ali sb (Ashique Hossain), the chief executive. It's very urgent.

সালামুন আলাইকুম,,,
     "আল-হুজ্জাত (আ:) একাডেমি®"-র তত্ত্বাবধানে গড়ে ওঠা "আঞ্জুমান এ নাসিরান এ মাহদী (আঃফাঃ)"  সংগঠনের কর্ণধার মাওলানা কাজিম আলী (আশিক হুসাইন)-এর নির্দেশনা  অনুযায়ী সকল সদস্যদের সদস্য নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে বলা হচ্ছে। এটি ভীষণ জরুরি।



Secretary : Moinul Hossain
সম্পাদক : মইনুল হোসেন   

 Joint Secretary : Naki Ali Biswas
যুগ্ম সম্পাদক : নকি আলী বিশ্বাস    

 President : Minhajuddin Mondal
সভাপতি : মিনহাজউদ্দিন মন্ডল    

 Vice - President : Abbas Ali
সহ-সভাপতি : আব্বাস আলী   

 Cashier: Mizanur Hossain
কোষাধ্যক্ষ : মিজানুর হোসেন    

Director : Maulana Kajim Ali (Ashique Hossain)
পরিচালক : মাওলানা কাজিম আলী (আশিক হুসাইন)       

Thank You   ধন্যবাদ

May the Almighty Allah keep you and your family happy and peaceful forever.(Ameen)
মহান শক্তিধর আল্লাহ আপনার এবং আপনার পরিবারকে সর্বদা সুখি এবং খুশিতে রাখুন। (আমিন)

মজিদুল ইসলাম শাহ

  ইরানের আলমুস্তাফা ইউনিভার্সিটি (কুম) এর ছাত্র। লেখক ও সাংবাদিক  (হাওজা নিউজ এজেন্সির বাংলা বিভাগ)